ট্রেন যখন থামলো। মনে পড়লো যে আমাদের তো একটা সেলফিও তোলা হল না। শেষ মুহূর্তে তোলা হয়েছিল এই একখনাআ ছবি।
এক ট্রলারে ত্রাণ পাঠিয়ে আরেক ট্রলারে আমরা যমুনার কড়া রোদের সাথে একটু প্রেম চর্চা করে নিচ্ছি। কিছুক্ষণের মধ্যেই জামালপুরের বন্যার্তদের মাঝে ভালবাসা বিতরণ শুরু করতে হবে যে!
স্থানটা কালিরচর, ইসলামপুর। ট্রলারে দুইঘন্টার পথ পাড়ি দিয়ে যেতে হয়েছে বন্যার্ত অসহায় মানুষগুলোকে খুজতে। এটা আজকের প্রথম স্পট ছিল। সেখানে তিনশো পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হয়েছে। এরপর দুটি স্পটে আরো দুইশো পরিবারের মাঝে ত্রাণ বিতরণ শেষে আসহাবে কাহফ টিম এখন ঢাকার পথে।
যাইহোক, এই ছবিতে আমার সুরতে যেই ছেলেটাকে দেখতে পারছেন তাকে আমি ভেবে ভুল করবেন না। আমি কিন্তু আমার পকেটে। ছবিতে গলায় ঝুলানো কার্ডটি ভাল করে দেখুন। এই ছেলেটি নেসার উদ্দিন রুম্মান। এই মহৎ ইভেন্টের মূল উদ্যোক্তা
No comments:
Post a Comment