যাওয়ার কথা ছিল মনপুরা, যাওয়া হলো শ্যামল বাংলা। মনপুরার সেই বিশেষ ট্যুরটা নস্যাৎ করার দায় যাদের উপর চাপানোর কথা তারা আগেভাগেই সাইকেল নিয়ে সুদূর চাটগাঁও পাড়ি জমিয়েছেন। আর এ নিয়ে তাদের কোনরকমের দোষারোপের সুযোগ যাতে না পাওয়া যায় সেজন্য তাদের একজন জানিয়েও দিয়েছেন যে তারা খুব টাফ পিরিয়ড পার করছেন। Shakil ভাই অবশ্য তাদের সেই অজুহাতীয় পোষ্টে সর্বকালের সেরা সান্তনাটাই দিয়েছেন। "প্রথম প্রথম তো... ঠিক হয়ে যাবে..."
এত জিনিয়াস কেমনে ব্রো!
এখন কথা হচ্ছে, তাদের অতসব অজুহাত শোনার মত পর্যাপ্ত সময় আমাদের হাতে নাই। অতএব এই "হুটহাট ট্যুর"এর আয়োজন আমাদের করতে হয়েছে। তবে ট্যুরের এই যুগোপযোগী নামকরণটা Jubayer ভাই নিজে করে থাকলেও সকাল সাতটার আগ পর্যন্ত নাকি তিনি নিজেই নিশ্চিত ছিলেন না যে ট্যুরটা হচ্ছে। এটা তথ্যটা Abdullah ভাইয়ের মুখে শুনে তাকে কিছু একটা বলবো ভাবছিলাম। কিন্তু রোহিতপুরের সেই সর্বকালের সেরা খিচুড়ির সন্ধানে নিয়ে গিয়ে জুবায়ের ভাই সেই বলার সুযোগটা আর বাকি রাখলেন না। আপনেও সো জিনিয়াস ভাই!
নাস্তা সেরে সেখান থেকে "আট মিনিটে" কেরানীগঞ্জ ইকোপার্ক। নতুন একটা রিসোর্ট হয়েছে। জায়গাটা পরিসরে কিছুটা ছোট হলেও সময় কাটানোর জন্য খুব একটা মন্দ না। সুইমিংপুলের পানিতে আধো আধো সাতারের চেষ্টায় শরীর ব্যাথা করার মধ্যে একটা উপভোগ্য ব্যাপার ছিল। আরো নানান বিষয় ছিল যে কারণে এই রিসোর্টটাকেও জিনিয়াস বলা যায়।
ওয়াটএভার, আই এম সো থ্যাংকফুল টু অল দিজ গুড পিপল যাদের সাথে যাওয়ার কারণে আজকের মিনি ট্যুরটা অসাধারণ হয়েছে। মজার ব্যাপার হলো, এত এত গেট টুগেদার আর আড্ডার ফলে আমাদের ফ্রেন্ডশীপটা এতটাই গভীর হয়েছে যে আমরা নিজেরাও ভুলে যাই যে আমাদের পরিচয়ের শুরুটা ছিলো কেবলই একটা সোসাল নেটওয়ার্কের থ্রুতে। বেশ রিফ্রেশিং কিছু ট্যুর অথবা দীর্ঘ সময় ধরে জমিয়ে আড্ডা দেয়ার পর যখন এটা মনে পড়ে, খুব অবাকই লাগে। আর তখন ছোট্ট করে একটা থ্যাংকস দেই ফেসবুককে। আবার দ্যাট মোমেন্ট যখন দিনশেষে ফেরার পথে Abu Bakar ভাই কোন বড় হুজুরের কাছে এই বলে ধরা খায় যে "হুজুর! আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচিত" তখন আবার ঠিকই তারে আচ্ছা মতন ধোলাই দেই সবাই মিলে। Rashidul ভাই! ইজন্ট দ্যাট হিপোক্রেসি! তবে ভাই, আর যাই বলেন, সারাদিনের সেই হাই প্রোফাইল ম্যানার কিন্তু আপনে ডিনার টেবিলে ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন। ২২০ টাকার জন্য এক মিনিট নিরবতা

এখন কথা হচ্ছে, তাদের অতসব অজুহাত শোনার মত পর্যাপ্ত সময় আমাদের হাতে নাই। অতএব এই "হুটহাট ট্যুর"এর আয়োজন আমাদের করতে হয়েছে। তবে ট্যুরের এই যুগোপযোগী নামকরণটা Jubayer ভাই নিজে করে থাকলেও সকাল সাতটার আগ পর্যন্ত নাকি তিনি নিজেই নিশ্চিত ছিলেন না যে ট্যুরটা হচ্ছে। এটা তথ্যটা Abdullah ভাইয়ের মুখে শুনে তাকে কিছু একটা বলবো ভাবছিলাম। কিন্তু রোহিতপুরের সেই সর্বকালের সেরা খিচুড়ির সন্ধানে নিয়ে গিয়ে জুবায়ের ভাই সেই বলার সুযোগটা আর বাকি রাখলেন না। আপনেও সো জিনিয়াস ভাই!

নাস্তা সেরে সেখান থেকে "আট মিনিটে" কেরানীগঞ্জ ইকোপার্ক। নতুন একটা রিসোর্ট হয়েছে। জায়গাটা পরিসরে কিছুটা ছোট হলেও সময় কাটানোর জন্য খুব একটা মন্দ না। সুইমিংপুলের পানিতে আধো আধো সাতারের চেষ্টায় শরীর ব্যাথা করার মধ্যে একটা উপভোগ্য ব্যাপার ছিল। আরো নানান বিষয় ছিল যে কারণে এই রিসোর্টটাকেও জিনিয়াস বলা যায়।

ওয়াটএভার, আই এম সো থ্যাংকফুল টু অল দিজ গুড পিপল যাদের সাথে যাওয়ার কারণে আজকের মিনি ট্যুরটা অসাধারণ হয়েছে। মজার ব্যাপার হলো, এত এত গেট টুগেদার আর আড্ডার ফলে আমাদের ফ্রেন্ডশীপটা এতটাই গভীর হয়েছে যে আমরা নিজেরাও ভুলে যাই যে আমাদের পরিচয়ের শুরুটা ছিলো কেবলই একটা সোসাল নেটওয়ার্কের থ্রুতে। বেশ রিফ্রেশিং কিছু ট্যুর অথবা দীর্ঘ সময় ধরে জমিয়ে আড্ডা দেয়ার পর যখন এটা মনে পড়ে, খুব অবাকই লাগে। আর তখন ছোট্ট করে একটা থ্যাংকস দেই ফেসবুককে। আবার দ্যাট মোমেন্ট যখন দিনশেষে ফেরার পথে Abu Bakar ভাই কোন বড় হুজুরের কাছে এই বলে ধরা খায় যে "হুজুর! আমরা ফেসবুকের মাধ্যমে পরিচিত" তখন আবার ঠিকই তারে আচ্ছা মতন ধোলাই দেই সবাই মিলে। Rashidul ভাই! ইজন্ট দ্যাট হিপোক্রেসি! তবে ভাই, আর যাই বলেন, সারাদিনের সেই হাই প্রোফাইল ম্যানার কিন্তু আপনে ডিনার টেবিলে ধরে রাখতে ব্যর্থ হয়েছেন। ২২০ টাকার জন্য এক মিনিট নিরবতা
No comments:
Post a Comment