Tuesday, March 17, 2020

হিজরতপূর্ব ও পরবর্তী মদিনাঃ একটি তুলনামূলক পর্যালোচনা

হিজরতের পর মদিনায় রাষ্ট্রীয় ও সামাজিক পরিবর্তন ইসলামী রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও সামাজিক অবকাঠামো কেন্দ্রিক আলোচনায় খুব গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। তবে এ আলোচনা শুরু করার আগে হিজরতপূর্ব মদিনা বাসিন্দা কারা ছিল এ প্রশ্নের উত্তর খোজা জরুরী।

হিজরতের আগে মদিনা কাদের বাসভূমি ছিল, এ নিয়ে আধুনিক ইতিহাসবিদদের মাঝে মতবিরোধ দেখা যায়। বিশেষত, মধ্যপ্রাচ্যে নিজেদের কর্তৃত্ব স্থাপন করতে গিয়ে ইতিহাস নিয়ে ইহুদিবাদী ইতিহাসবিদদের স্বেচ্ছাচারিতার ক্ষেত্রে। অতএব জ্ঞানগত মোকাবেলায় নির্ভরযোগ্য সূত্রে এর মীমাংসা জেনে রাখা প্রয়োজন।
প্রখ্যাত ইতিহাসবিদ ড. আলি কাযী অনুসন্ধান করে দেখিয়েছেন, প্রথমদিকে সীমিত পরিসরে বসতি গড়ে উঠেছিল পূর্বপুরুষদের প্রাচীন ধর্মানুসারী কিছু মানুষের। মদিনা তখন তার প্রাচীন নাম ইয়াসরিব হিসেবেই পরিচিত ছিল। তখনো আউস ও খাযরাজ গোত্রের বসবাস শুরু হয়নি। নূহ আ এর যুগের তুফানের পর সর্বপ্রথম সেখানে সোয়াল ও ফালেহ গোত্রের আগমন ঘটে। পরবর্তীতে দাউদ আ. এর সাথে যুদ্ধে পরজিত হয়ে তারা এ অঞ্চল ত্যাগ করলে এরপর ইয়াসরিবে আসে আমালেকা গোত্রের লোকেরা। এক পর্যায়ে আমালেকাদের বসতি বিস্তৃত হয়ে পড়ে মক্কা-মদিনার পুরো অঞ্চলজুড়ে। ইহুদিদের বসতি তখনও শুধু সিরিয়ার কিছু অঞ্চলে সীমাবদ্ধ ছিল। কিন্তু সত্তর খৃষ্টাব্দে রোমানদের সাথে যুদ্ধে পরাজিত হয়ে ইহুদিরা সিরিয়া থেকে নির্বাসিত হয়ে মদিনায় এসে আশ্রয় গ্রহণ করে। মূলত খ্রিষ্টীয়সনের প্রথম শতাব্দিতে তারা আরবে এসে বসতি স্থাপন করতে শুরু করেছিল। অতএব মদিনা ইহুদিদের আদি বসতভূমি বলে যে দাবী করা হয় তা নির্ভরযোগ্য ঐতিহাসিক সূত্রের বিচারে অমূলক বলেই প্রমাণিত। 

মদিনায় ইহুদিদের বসতি গড়ে তোলার বিশেষ কারণ ছিল। পূর্বের ধর্মগ্রন্থ নিয়ে পড়াশোনা করে তারা জানতে পেরেছিল এই ভূমিতেই আগমন ঘটবে শেষ নবীর। শুধু তাই নয়, এই ভূমি হবে মুহাজিরদের ভূমি। ধর্মগ্রন্থে যাদের বিশেষ মর্যাদার কথাও বলা আছে। প্রথমদিকে সবাই মদিনায় এসে বসবাস শুরু করলেও কিছুদিন পর তারা ইয়ামেন ও তার আশপাশের অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। তবে তাদের তিনটি গোত্র মদিনায় থেকে যায়। বনু কায়নুকা, বনু নাযির ও বনু কুরাইযা।

এরপর এ অঞ্চলে ইহুদিদের সংখ্যা তেমন না বাড়লেও সঙ্গত কিছু কারণে আরবে তাদের শেকড় মজবুত হতে থাকে। 
কারণগুলো হচ্ছে,
এক, প্রাচীন ও পূর্বপুরুষদের অন্ধ অনুকরণ ব্যাতীত আসমানী কিতাবের ভিত্তিতে তখন ইহুদি ধর্মই একমাত্র ধর্ম হিসেবে অবশিষ্ট ছিল। তাহরিফ ও পরিবর্তনের পরও তাদের মাঝে আসমানী কিতাবের জ্ঞান চর্চা ও আলেম তৈরীর সংস্কৃতি জারি ছিল। 
দুই, সমাজে ইহুদিদের আচার-ব্যবহারের প্রচলন ঘটায় এর দ্বারা প্রচ্ছন্নভাবই অনেকে প্রভাবিত হতে থাকে।
তিন, পরস্পরে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হওয়ার মাধ্যমে।
চার, ইহুদিদের গড়ে তোলা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা গ্রহণ করার মাধ্যমে, যেখানে তারা ধর্মীয় শিক্ষা দিতো ও শিক্ষার্থীদের মাঝে ইহুদী ধর্মের দাওয়াত প্রদান করতো।
পাচ, ইহুদিরা মদিনায় কিছু ধর্মীয় উপাসনালয় ও প্রতিষ্ঠান নির্মাণ করেছিল। সেখানে তাদের একনিষ্ঠ ইবাদতের দ্বারা মানুষ ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হতো। ইবাদতের পাশাপাশি তারা সেসব ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে সমাজের বিভিন্ন পর্যায়ে থাকা লোকজনদের নিয়ে সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে পরামর্শ সভার আয়োজন করতো। এতে সমাজের সকল স্তরের লোকদের মাঝেই ইহুদি ধর্মের প্রতি সহানুভূতি ও সুধারণা তৈরী হতো।

কিন্তু এতকিছুর পরও তাদের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যহারে বৃদ্ধি পায়নি। যার ফলে আউস ও খাযরাজ গোত্রের কাছে ইহুদীরা সংখ্যালঘু হিসেবেই বিবেচিত হত। ইহুদিদের আগমনের আগে থেকেই আউস ও খাযরাজ গোত্র এ অঞ্চলে বসবাস শুরু করেছিল। সাধারণত ধর্ম পালনের ক্ষেত্রে তখন গোটা আরব জাতি কুরাইশদের অনুসরণ করতো। আউস ও খাযরাজও এর ব্যাতিক্রম ছিল না। এবং কাবার রক্ষণাবেক্ষণকারী হিসেবে কুরাইশদের তারা বিশেষ সম্মানের নজরেও দেখতো। আর সে কারণেই বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে মদিনায় যখন ইহুদিরা কর্তৃত্বপরায়ণ হয়ে ওঠার চেষ্টা চালায় তখন সামাজিকভাবে পরস্পরের লড়াই দৃশ্যমান হতে থাকে। 

ইহুদিদের সাথে মদিনার মুশরিকদের বিবাদে জড়ানোর পেছনে অর্থনৈতিক বড় দুটি কারণও ছিল। প্রথমটি হচ্ছে, অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালি হওয়ার জন্য সুদী কারবার চালু করা। প্রাথমিক পর্যায়ে মুশরিকদের তারা বাহ্যিক কিছু উপকারিতার দেখাতে সক্ষম হলেও মুশরিকরা ধীরে ধীরে এর অপকারিতা বুঝতে শুরু করে। এবং প্রতিরোধ করতে না পেরে ধূর্ত ইহুদীদের প্রতি আরো বিদ্বেষপরায়ণ হয়ে ওঠে। আর দ্বিতীয়টি হচ্ছে, বন্ধকদাতার উপর অতিরঞ্জিত শর্তারোপ করা। অর্থাৎ বন্ধক রেখে সময়মত টাকা পরিশোধ করতে না পারলে এমন কিছু শর্তারোপ করতো যা সাধারণ বিবেকসম্পন্ন মানুষের পক্ষে মেনে নেওয়া সম্ভব ছিল না। এমনকি বন্ধকদাতার স্ত্রী ও সন্তানদেরকে পর্যন্ত বন্ধক রাখতে বাধ্য করা হত। নিজেদের অসৎ উদ্দেশ্যকে চরিতার্থ করতেই তারা এসব শর্তারোপ করতো। আরবরা যেখানে আত্মসম্মানবোধের ব্যাপারে অন্য সব জাতির চেয়ে বেশি কঠোর ছিল তাদের পক্ষে এ ধরণের শর্ত মেনে চুপ করে থাকা কোনভাবেই সম্ভব ছিল না। এভাবেই ধীরে ধীরে বিবাদ বড় আকার ধারণ করে।

কিন্তু ইহুদিদের মধ্যে অনেকেই আহলে কিতাব আলেম ছিল। তাদের মাধ্যমে কিছু বাস্তবতা তারা অনুমান করতে পারতো। ইহুদি আলেমদের কথামত শেষ নবীর আগমনকে তারা বিশ্বাস করতো। এবং মদিনার মুশরিকদের গর্ব করে বলতো, শীঘ্রই আমাদের মাঝে আখেরী নবী আসবেন। আমরা তাকে আমাদের নেতা বানিয়ে নেবো। এবং তোমাদের থেকে অগ্রগামী হয়ে যাবো।

মদিনার এই অস্থিতিশীল পরস্থিতি ও বহুমূখী সংকট নিরসনে আল্লাহ তায়ালা নিজ নেযাম অনুযায়ী তার রাসুলকে মদিনায় আনার প্রেক্ষাপট তৈরী করা শুরু করেন। ঘটনাক্রমে খাযরাজ গোত্রের কিছু লোক হজের মৌসুমে মক্কায় আসলেন। তাদের সাথে নবীজীর সাক্ষাত হয়। রাসুল তাদেরকে ইসলামের দাওয়াত দেন। এতেই তারা বুঝে ফেলে, এই হচ্ছে সেই আখেরী নবী যার কথা ইহুদীরা আমাদেরকে এতদিন ধরে বলে আসছে। সাথে সাথে তারা সেই বৈঠকেই ইসলাম গ্রহণ করে ফেলে। এবং ইহুদীরা যাতে কোনভাবেই অগ্রগামি না হয়ে যায় সে কারণে তারাই মদিনায় রাসুলের বাণী প্রচারের দায়িত্ব গ্রহণ করে। এভাবেই রাসুলের হিজরতের আগে থেকেই মদিনায় খাজরাজ গোত্রের মাধ্যমে ইসলাম ধর্মের বীজ বপন করা শুরু হয়। মদিনার সর্বত্র ইসলামের দাওয়াত ছড়িয়ে পড়ে। সামাজিক অস্থিরতার বিপরীতে অভাবনীয় সাড়া জাগায় ইসলামের সুমহান প্রস্তাবনা। ব্যক্তি ও পারিবার গঠনে ইসলামের সুশৃঙ্খল প্রস্তাবনাকে মেনে নিয়ে মদিনায় শান্তির নীড় গড়ে তুলতে শুরু করে ইমানদারেরা। এখন শুধু নবীজীর আগমনের প্রতিক্ষা। যিনি এসে ইসলামের সামগ্রিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমে সমাজ, রাষ্ট্র ও অর্থনীতির প্রস্তাবনাকে বাস্তবায়নের মাধ্যমে মদিনাকে আদর্শ রাষ্ট্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করবেন।

অতঃপর এলো সেই বহুল প্রতীক্ষিত দিন। মদিনার বালকদের কণ্ঠে “তলাআল বাদরু” আকাশ বাতাস মুখরিত করে তুললো। তিনি এসেই মসজিদে নববী নির্মাণ করলেন। মুহাজির ও আনসারদের মধ্যে ভ্রাতৃত্বের বন্ধন কায়েম করলেন। গোত্রের ভিত্তিতে বিবাদকে মিটিয়ে দিলেন। আযানের হুকুম এলো। প্রকাশ্যে ধর্মের দাওয়াতের মাধ্যমে ইসলাম তার আলোয় উদ্ভাসিত করলো পুরো মদিনাবাসীকে। 

নবীজী সা. যে শুধু মুসলমানদের জন্য নয়, বরং পুরো মানবজাতির জন্য রহমত ছিলেন তারই প্রতিচ্ছবি ফুটে উঠেছিল মদিনা নগরীতে তার হিজরতের পর। মুসলমানদেরকে দিক নির্দেশনা দিয়েই তিনি ক্ষান্ত হননি, অন্যান্য ধর্মের অনুসারীদের সাথে যাতে সহাবস্থান বজায় থাকে সে দিকেও সজাগ দৃষ্টি রেখেছিলেন। সাধারণত মদিনার আদি বাসিন্দা আউস ও খাযরাজের সাথে মুসলমানদের খুব একটা বিরোধ ছিল না। কারণ আউস ও খাযরাজের মুশরিকেরা মক্কার মুশরিকদের চেয়ে বেশি শিক্ষিত ছিল। তারা তাদের অনুসন্ধান ও পড়াশোনার মাধ্যমে এ সত্য আগেই জেনে গিয়েছিল যে তাদের শহরে শেষ নবীর আগমন ঘটবে। কিন্তু মুসলমানরা মদিনায় প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ইহুদীরা বিবাদে জড়িয়ে পড়ার সুযোগ খুজতে থাকে। কারণ মক্কার কুরাইশদের উস্কে দেওয়ার মাধ্যমে মুসলমানদের যে ক্ষতিসাধন তারা করতো সে পথ ইতিমধ্যেই বন্ধ হয়ে আসছিল। কিন্তু নবীজী তাদেরকে সে সুযোগ দিলেন না। তিনি ইহুদিদের সাথে শান্তিচুক্তি করে ফেলেন। সিরাতে ইবনে হিশাম ও বিদায়া নিহায়াতে যা বিস্তারিত উল্লেখ করা হয়েছে। সংক্ষেপে সে চুক্তিগুলো হচ্ছেঃ
১) হত্যার প্রতিশোধ এবং বদলা গ্রহণের যে পদ্ধতি পূর্ব থেকে চলে আসছে তা সুবিচার ও ইনসাফের সাথে যথারীতি বহাল থাকবে।
২) প্রত্যেক গোত্রকেই ন্যায়পরায়ণতার সাথে নিজ দলের পক্ষে মুক্তিপণ দিতে হবে। অর্থাৎ যে সম্প্রদায়ের যতজন বন্দি থাকবে তাদের উদ্ধারের জন্য মুক্তিপণ প্রদান তাদেরই যিম্মায় থাকবে।
৩) অত্যাচার, পাপাচার, শত্রুতা ও বিবাদের বিরুদ্ধে সবাই ঐক্যবদ্ধ থাকবে। এ ব্যাপারে কাউকে ছাড় দেওয়া হবেনা। যদিও অপরাধী কারো পুত্র হোকনা কেন।
৪) কোন মুসলমান কোন মুসলমানকে হত্যায় কোন কাফেরের বিরুদ্ধে সহায়তা করতে পারবেনা। আর কোন মুসলমানের বিরুদ্ধে কোন কাফেরকে সাহায্য করারও অনুমতি থাকবেনা।
৫) বিপন্নকে আশ্রয়দানের ক্ষেত্রে একজন সম্ভ্রান্ত মুসলমানের যে অধিকার থাকবে একজন সাধারণ মুসলমানেরও সে অধিকার থাকবে। 
৬) যে সমস্ত ইহুদি মুসলমানদের অধীনে থাকবে তাদের নিরাপত্তার দায়িত্ব মুসলমানদের উপর বর্তাবে। তাদের উপর না কোন অত্যাচার করা হবে আর না তাদের শত্রুকে কোন প্রকার সাহায্য করা হবে।
৭) কোন কাফের বা মুশরিকের এ অধিকার থাকবেনা যে মুসলমানদের বিরুদ্ধে কোন কাফেরের জীবন অথবা সম্পদের নিরাপত্তা বিধান করে, কিংবা মক্কার কুরাইশ ও মুসলমানদের মাঝে অন্তরায় সৃষ্টি করে।
৮) যুদ্ধের সময় ইহুদিদেরকে জীবন ও সম্পদ দিয়ে মুসলমানদের সহায়তা করতে হবে। মুসলমানদের বিরোধী পক্ষকে সাহায্য করার অনুমতি থাকবেনা।
৯) নবীজীর কোন দুশমন যদি মদিনায় আক্রমণ করে তাহলে নবীজীকে সাহায্য করা ইহুদিদের জন্য আবশ্যক।
১০) যে সমস্ত গোত্র এ চুক্তি ও শপথে শরিক আছে তাদের মধ্যে যদি কেউ চুক্তি ও শপথ থেকে পৃথক হতে চায় তাহলে নবীজীর অনুমতি ছাড়া পৃথক হতে পারবেনা।
১১) কোন ফিতনাবাজকে সাহায্য করা কিংবা আশ্রয় দেওয়ার অনুমতি দেওয়া হবেনা। যদি কোন ব্যক্তি এরূপ কাউকে সাহায্য করে কিংবা আশ্রয় দান করে তার প্রতি আল্লাহর অভিশাপ ও ক্রোধ নিপতিত হবে। কেয়ামত পর্যন্ত তার কোন আমল কবুল হবেনা।
১২) মুসলমানগণ যদি কারো সাথে সন্ধি করতে চায় তাহলে ইয়াহুদীদের জন্যও সে সন্ধিতে অংশগ্রহণ করা আবশ্যক।
১৩) যে কেউ কো মুসলমানকে হত্যা করলে যদি তার সাক্ষ্য প্রমাণ পাওয়া যায় তাহলে এ হত্যার বদলা নেওয়া হবে। তবে নিহতের অভিভাবক যদি রক্তপণ ইত্যাদির বিনিময় গ্রহণে সম্মত হয় তাহলে বদলা নেওয়া হবেনা।
১৪) যদি কখনো কোন ঝগড়া বিবাদ কিংবা পারস্পরিক মতবিরোধ সৃষ্টি হয় তাহলে তা আল্লাহ্ব তার রাসুলের সামনে পেশ করা হবে।
 
মদিনায় হিজরতের পাচ মাস পর নবীজী এই চুক্তিনামা সম্পন্ন করেছিলেন। এবং এর মাধ্যমে মদিনায় সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন হয়েছিল।

লেখকঃ
আশরাফ মাহদি
অধ্যয়নরতঃ জামেয়া আযহার বিশ্ববিদ্যালয়
ফ্যাকাল্টিঃ শারিয়া ওয়াল কানুন

No comments:

Post a Comment

The word of Shaykhul Azhar about Corona victim

সামর্থ্যবান প্রত্যেক ব্যক্তির উপর ওয়াজিব তাদের কিছু ব্যয়ভার বহন করা যারা এই রোগে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে ক্ষতিগ্রস্থ লকডাউনে ঘরে আটকা পড়ার কারণে হ...